SEO is a variation of what it is. Which SEO would be good for your organization?

 

 Search Engine Optimization (English: Search Engine Optimization) is a method by which a website or webpage is used to try or maximize search engine users' search results in the first place so that the results are often seen when they search. SEO is not a single task, but a system of various functions in many areas called integrated systems.

 

 Search engine optimization is based on two types of work

 

 1. SEO within on-page or website

 

 2. SEO outside of the off-page or website

 

 Search Engine Optimization Application Types - White Hat, Grey Hat, and Black Hat SEO

 

 To optimize search engines, search engines need to know the rules. Because whether a search engine will place your website in their search results depends largely on the rules or algorithms of the search engine. Today we will discuss the differences in search engine optimization as per the rules.

 

 Search Engine Optimization Type:

 

 As per the rules, search engine optimization SEO variant SEO is three types.

1. White Hat SEO

2. Black Hat SEO

3. Grey Hat SEO

 

White Hat SEO:

 White Hat SEO is a moral, good and good SEO. If you SEO your website following the search engine rules, its white hat SEO

 Google Search Console has several guidelines. Some of these guidelines are Best Practice, which will give you good results in search results, which means you will have a better SEO on your site. This means that if someone follows this guideline, they will be considered as white hat SEO.

 If you do white hat SEO you won't get a rank on the search engine quickly, but it will be long-lasting when you get the rank.

 A white hat is also made according to the visitor's needs. Because Google likes a website that is more user friendly.

 Those who do the permanent business must do white hat SEO.

 White Hat SEO has no shortcuts, it can take at least 3 months to 1 year.

 The unique content and website information are referenced using an internal link or external link.

 Customers or audiences can click on the website or enter the website.

 The white hat SEO has unique content and images. If you want to do white hat SEO, it's great to have the concept of content marketing. On the other hand, you need to have the idea of YouTube or video marketing if you want to SEO videos or YouTube.


 Black Hat SEO:

Black Hat SEO is the strategy used to get fast rank without following the search engine's guidelines.

The website can be ranked faster with Black Hat SEO.

Website visitors can be quickly increased using Black Hat SEO.

The content articles copied or copied are rewritten by rewriter or by different software.

The Hidden Link is used to get clicks.

URL is accessed via redirect or hidden links to various irrelevant websites.

The website is ranked by irrelevant keywords.

Is the word staffing in the whole article? That is, more or more of the word is used to get rank.

The images alter text uses different keywords that are intended.

The audience was taken to the irrelevant website in an e-text.


 The audions are brought to the website with false or false headlines, the headline does not match the article.

The methods of creating different backlinks are purposefully brought to the website, such as mutual contact links, both of which agreed and spamming.

To give a fake review of money or to give yourself a fake review.

The negative SEO of the competitors is through the various link buildings.

Black Hat SEO is against the law of search engines so search engines can block the website that is black hat SEO at any time. As a result, the website will no longer be published in search results.

Those who do business for a short period or do business with special-purpose usually do black hats. For example, a company that does a certain business for the World Cup and closes the business after the World Cup can do black hat SEO.

 

Grey Hat SEO:

 Some of the search engines' guidelines are either by error, or by finding the swab, and if they are followed by the SEO, it will be Grey-Hat SEO. For example, Google often changes its algorithms, and it's the gray-hat SEO's job to get these changes to be met and the gap from each algorithm. Easy or Easy Two Grey Hat SEO is a private blog networking by buying an expert domain and creating web 2.0 websites on its own. You should never go to the Grey Hat SEO unless you're very expert. Because if Google blocks the website with a penalty, the company that owns the website will face huge losses.


 

SEO কি ও এর প্রকারভেদ। আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য কোন SEO টি ভালো হবে?

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (ইংরেজি: Search Engine Optimization) বা সংক্ষেপে এসইও (SEO) হলো একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের সার্চ বা অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা বা সর্বোচ্চকরন করা যাতে এটি অনুসন্ধান করলে ফলাফলে প্রায়শই দেখা যায়। এসইও কোনো একক কাজ নয়, বরং বহুক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে সম্পৃক্ত একটি পদ্ধতি, বলা যায় সমন্বিত পদ্ধতি।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কাজের ধরনের উপর ভিত্তি করে দুই ধরনের

১। অনপেজ বা ওয়েবসাইটের ভিতরকার এসইও

২।অফপেজ বা ওয়েবসাইটের বাইরের এসইও

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন প্রয়োগের উপর ভিত্তি করে প্রকারভেদ – হোয়াইট হ্যাট, গ্রে হ্যাট ও ব্ল্যাক হ্যাট এসিইও

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হলে সার্চ ইঞ্জিনের বিধিবিধান বা নিয়ম কানুন জানা প্রয়োজন। কারন একটি সার্চ ইঞ্জিন তাদের সার্চ রেজাল্টে আপনার ওয়েবসাইটকে স্থান দিবে কিনা তা অনেকাংশেই নির্ভর করে সেই সার্চ ইঞ্জিনের নিয়ম কানুন বা এলগোরিদম মেনে চলার উপর। আজকে আমরা আলোচনা করবো বিধিবিধান অনুযায়ী সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের প্রকারভেদ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের প্রকারভেদ

বিধিবিধান অনুযায়ী বলি তবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এসইও প্রকারভেদ SEO তিন প্রকার।

  1. হোয়াইট হ্যাট এসিইও
  2. ব্ল্যাক হ্যাট এসিইও
  3. গ্রে হ্যাট এসিইও

হোয়াইট হ্যাট এসিইও

হোয়াইট হ্যাট এসিইও হচ্ছে নৈতিক, ভাল ও সুন্দর এসিইও। আপনি যদি সার্চ ইঞ্জিন এর আইন কানুন মেনে আপনার ওয়েবসাইটকে এসইও করেন তবে তাই হবে হোয়াইট হ্যাট এসইও।

·         Google Search Console (Webmaster Tool) এ বেশ কিছু গাইডলাইন উল্লেখ্য করা আছে। এর মধ্যে কিছু গাইডলাইন হচ্ছে Best Practice যা পালন করলে আপনি সার্চ রেজাল্টে ভালো ফলাফল পাবেন অর্থাৎ আপনার সাইটের ভালো এসইও হবে। অর্থাৎ কেউ যদি এই গাইডলাইন মেনে তার ওয়েবসাইটের এসইও করে থাকে তবে তা হোয়াইট হ্যাট এসইও বলে গণ্য হবে।

·         হোয়াইট হ্যাট এসইও করলে আপনি দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক পাবেন না, কিন্তু যখন আপনি র‍্যাংক পাবেন তখন তা দীর্ঘস্থায়ী হবে।

·         ভিজিটরের চাহিদা অনুযায়ী হোয়াইট হ্যাট এসইও করা হয়ে থাকে। কারন গুগল যেই ওয়েবসাইটকেই বেশি পছন্দ করে যেটি যত বেশি User Friendly.

·         যারা পার্মানেন্ট ব্যবসা করেন তাদের অবশ্যই হোয়াইট হ্যাট এসইও করা উচিত।

·         হোয়াইট হ্যাট এসইও এর কোন শর্টকাট নেই, অন্তত ৩ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।

·         ইউনিক কন্টেন্ট ও ওয়েবসাইটের সকল তথ্যের রেফারেন্স দেওয়া থাকে সেটা ইন্টারনাল লিংক বা এক্সটারনাল লিংক ব্যবহার করে।

·         কাস্টমার বা অডিয়েন্স সেচ্ছায় ক্লিক করে বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে।

হোয়াইট হ্যাট এসইও এর কন্টেন্ট ও ইমেজগুলো থাকে ইউনিক। হোয়াইট হ্যাট এসইও করতে চাইলে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর ধারণা থাকলে খুবই ভাল। অপরদিকে ভিডিও বা ইউটিউব এসইও করতে চাইলে ইউটিউব বা ভিডিও মার্কেটিং এর ধারণা থাকা প্রয়োজন।

 

ব্ল্যাক হ্যাট এসিইও

সার্চ ইঞ্জিনের গাইডলাইন না মেনে দ্রুত র‍্যাংক পাওয়ার জন্য যে কৌশলের অবলম্বন করা হয় তাই ব্ল্যাক হ্যাট এসইও।

·         ব্ল্যাক হ্যাট এসিইও এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে দ্রুত র‍্যাংক করানো যায়।

·         ওয়েবসাইটের ভিজিটর দ্রুত বৃদ্ধি করা যায় ব্ল্যাক হ্যাট এসইও ব্যবহার করে।

·         বিভিন্ন ডুপ্লিকেট বা কপি করা কন্টেন্ট আর্টিকেল রি-রাইটার বা বিভিন্ন সফটওয়ারের মাধ্যমে নতুন করে লিখা হয়।

·         হিডেন লিংক ব্যবহার করা হয় ক্লিক পাওয়ার জন্য।

·         বিভিন্ন অপ্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইটে URL Redirect বা হিডেন লিংকের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়।

·         অপ্রাসঙ্গিক কিওয়ার্ড দ্বারা ওয়েবসাইটকে র‍্যাংক করানো হয়।

·         পুরা আর্টিকেলে কি ওয়ার্ড স্টাফিং করা থাকে। অর্থাৎ বেশি বেশি কি ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয় র‍্যাংক পাওয়ার জন্য।

·         ইমেজ এর এল্টার টেক্সটে উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভিন্ন কিওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়।

·         এংকর টেক্সটে অডিয়েন্সকে অপ্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইটে নিয়ে যাওয়া হয়।

·         মিথ্যা বা ভুল হেডলাইন দিয়ে অডিয়েন্সকে অয়েবসাইটে নিয়ে আসা হয়, হেড লাইনের সাথে আর্টিকেলের কোন মিল থাকে না।

·         বিভিন্ন ব্যাকলিংক তৈরির পদ্ধতিগুলো অডিয়েন্সকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ওয়েবসাইটে নিয়ে আসা হয়, যেমন মিচ্যুয়াল কন্টেক্সচুয়াল লিংক উভয়ে একমত হয়ে স্প্যামিং করলো।

·         টাকার বিনিয়মে বা নিজেরা ফেক রিভিউ দেয়া।

·         কম্পিটিটরদের নেগেটিভ এসইও করা বিভিন্ন লিংক বিল্ডিং এর মাধ্যমে।

·         ব্ল্যাক হ্যাট এসইও সার্চ ইঞ্জিনের আইন বিরুদ্ধ তাই যেকোনো সময় সার্চ ইঞ্জিন ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করা ওয়েবসাইটকে ব্লক করে দিতে পারে। ফলে ওয়েবসাইটটি আর সার্চ রেজাল্টে প্রকাশিত হবে না।

·         যার সল্প সময়ের জন্য কোন ব্যবসা করবে বা বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে কোন ব্যবসা করবে তারা সাধারণত ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করে থাকে। যেমন কোন একটি প্রতিষ্ঠান বিশ্বকাপ উপলক্ষে একটি নির্দিষ্ট ব্যবসা করবে ও বিশ্বকাপ শেষে ব্যবসা বন্ধ করে দিবে তারা ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করতে পারে।

 

গ্রে হ্যাট এসিইও

সার্চ ইঞ্জিনের কিছু গাইডলাইন ফাঁকি দিয়ে, বা ফাঁকফোকর খুঁজে বের করে যদি সে অনুযায়ী এসইও করা হয় তবে তা হবে গ্রে-হ্যাট এসইও। যেমন গুগল প্রায়ই এর এলগোরিদম চেঞ্জ করে, এসব চেঞ্জের সাথে পরিচিত হয়ে প্রতিটি এলগোরিদম থেকে গ্যাপ করে এসইও করাই হচ্ছে গ্রে-হ্যাট এসইওর কাজ। সহজ বা ইজি দুটি গ্রে হ্যাট এসইও হচ্ছে এক্সপায়ার্ড ডোমেইন কিনে প্রাইভেট ব্লগ নেটওয়ারকিং করা ও নিজেরা ওয়েব ২.০ ওয়েবসাইট তৈরি করা। খুব এক্সপার্ট না হলে কখনোই গ্রে হ্যাট এসইও করতে যাওয়া উচিত হবে না। কারন গুগুল যদি পেনাল্টি দিয়ে ওয়েবসাইটকে ব্লক করে দেয় তাহলে ওয়েবসাইটের মালিক কোম্পানি বিশাল লসের সম্মুখীন হবে।

Types-of-SEO-in-Bangla